Trending
জল নেই তো কি হয়েছে?
ড্রেন নেই তো কি হয়েছে?
তাই বলে ভোট দেবেন না?
এটা ঠিক না। তিনি অভিনেত্রী থেকে নেত্রী হয়েছেন। এই কাঠফাটা রোদে প্রচার করছেন, আর ভোট দেবেন না এটা হতে পারে না। লোকসভা নির্বাচন আসছে তাই ভোট অবশ্যই দিন। আর যেখানে অভিনেত্রী থেকে বর্তমান জননেত্রী হয়ে ওঠা সায়নী ঘোষ বলছেন সেখানে ভোটের লাইনে দাঁড়াতে আপনাকে হবেই। কারণঃ
সায়নী ঘোষ বাইটঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথা রাখেন…
দিদি কথা রাখেন কি রাখেন না সেটা বড় কথা নয়। আরও বড় কথা হল তিনি আছেন সাধারণ মানুষের পাশে। কিভাবে? (জলপাইগুড়ি ফুটেজ)
পৌঁছতে পারেন নি সুকান্ত, শুভেন্দু। কেউ যখন ছিলেন না পাশে তখন ছিলেন বাংলার এই মেয়েটা। দেবাংশুর পোস্ট দেখে স্বাভাবিকভাবেই তুঙ্গে উঠেছে রাজনীতির তরজা। ভোট আসলেই পৌঁছে যান অকুস্থলে, কিন্তু সন্দেশখালিতে…
যাই হোক, শুভেন্দুকে প্রশ্ন করা হয়েছিল এই নিয়ে তিনি একটা হিন্দি গানের কলি থেকে খামচা মেরে একটা লাইন তুলেছিলেন তারপর বললেন,
যাই হোক। নেত্রী আছেন, দিদি আছেন। আর সায়নী ঘোষ শুধু বললেন না, একেবারে বিশ্বাস করেন,
বাংলার মানুষের কথা যদি কেউ রেখে থাকেন তার নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আর বাংলার মানুষের পাশে যদি কেউ দাঁড়াতে পারে তার নাম তৃণমূল কংগ্রেস। আর কেউ পারবে না।
বামেরা পারে নি, কংগ্রেসের মাথায় হাত আর বিজেপি- সে না আসে বাংলার মানুষের হোমে আর না আসে যজ্ঞে। কারণ তাঁরা তো বাংলার মানুষের জন্য কোন প্রতিশ্রুতি পূরণ করেন না। আর করেন না বলেই সায়নী ঘোষ মনে করেন, তিনি যাদবপুরের সার্বিক উন্নয়ন করবেন।
কী কী করবেন?
সেখানকার যারা মহিলারা রয়েছেন তাঁদের এমএসএমই-র সুবিধে দিয়ে নতুন কোন দিশা দেখাতে পারবেন? পিছিয়ে থাকা মহিলাদের এগিয়ে আনার জন্য কি নতুন কিছু পরিকল্পনা করতে পারবেন? যাদবপুরের অনগ্রসর শ্রেণির জন্য কি কোন বিকল্প খুঁজে দিতে পারবেন যাতে আর্থিকভাবে তাঁরা বেনিফিটেড হন? নাকি শুধু লক্ষ্মীর ভান্ডার, কন্যাশ্রী- এই প্রকল্পগুলো যাতে যাদবপুরবাসী পেতে পারেন সেদিকে নজর দেবেন? সেই উত্তর দেবে সময়। কিন্তু তাই বলে,
জল নেই, ড্রেন নেই অতএব ভোট দেব না- এটা কেমন কথা? তবে যত যাই বলুন, মানুষ কিন্তু সায়নী ঘোষকে ভোট দেবেনই। তিনি কনফিডেন্ট। কারণঃ বাইট
আপনারা সায়নী ঘোষের জয় নিয়ে কতটা কনফিডেন্ট জানান কমেন্ট বক্সে। সঙ্গে লাইক করুন, শেয়ার করুন আর নতুন হলে ভুলবেন না সাবস্ক্রাইব করতে আমাদের চ্যানেল বিজনেস প্রাইম নিউজ। জীবন হোক অর্থবহ।