Story
যা কিছু নতুন, তাই আনন্দের। তাই জন্যেই হয়তো যারা প্রতিদিন নিজেদের আপ টু ডেট রাখেন, তাদের এগিয়ে চলতে বিশেষ সমস্যা হয়না। ৪০ টা দেশ। ১৬০ জনের বেশি পার্টিসিপ্যান্টস। ইন্টারন্যাশনাল মেন্টরস এবং ভারতের হেভিওয়েট শেফেদের উপস্থিতি আর তাঁদের গাইডেন্স- সবটা মিলিয়ে একেবারে জমজমাট জেআইএস গ্রুপের গুরুনানক ইন্সটিটিউট অফ হোটেল ম্যানেজমেন্টের অষ্টম ওয়ার্ল্ড ফুড কম্পিটিশন।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাডভান্সমেন্টের জন্য তো বটেই। কিন্তু পার্সোনাল ডেভলপমেন্টও তো জরুরী। সেই জন্যেই তো ৪০ টা দেশ, সেখানকার প্রতিনিধি এবং ভারতের এক্সিলেন্ট মাইন্ডদের একছাতার তলায় নিয়ে আসার এই গ্র্যান্ড অ্যারেঞ্জমেন্ট। আর এর বিশেষত্ব কী জানেন?
সত্যি বলতে কী! এক্সিলেন্ট কিছু করার জন্য এক্সিলেন্ট কিছু অ্যাডভাইস তো প্রয়োজন। তা হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিতে এগিয়ে যাওয়ার জন্য বিজনেস প্রাইম নিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে কী জানাচ্ছেন পদ্মশ্রী শেফ সঞ্জীব কাপুর। শুনে নিন…
ডিজিটাল ইন্ডিয়ার যুগে সাত সমুদ্র তেরো নদীর দেশও এখন ঘরের কাছে। কিন্তু যে সময়ে তারা এগিয়ে এসেছিলেন তখন না ছিল এত সুযোগ, না ছিল এত প্রচার। তা এখনকার স্টুডেন্টদের স্কিল ডেভলপমেন্টের সুযোগ সুবিধা দেখে কী বলছেন তারা?
সত্যিই তো! সবাই যদি এরকম এক্সপোজার পেত, তাহলে হয়তো ভারতের অনেক স্টুডেন্টদের ডেভলপমেন্টের গতি আরও স্মুদ হত। কিন্তু চ্যালেঞ্জ তো প্রতি ক্ষেত্রে…
তবে এই ধরণের অনুষ্ঠান যেকোনো চ্যালেঞ্জ থেকে ওভারকাম করার একটা গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম তো বটেই। তা সে ইকোনমিক হোক বা অ্যাকাডেমিক। কেন জানেন?
ইন্সপিরেশন পেলে এগিয়ে যাওয়া যায়। তবে নিজস্বতা বজায় রাখাটাও স্কিল ডেভলপমেন্টের ব্রহ্মাস্ত্র। কারণ সেটাই ইউনিকনেস তৈরি করে। আর এক্সপার্টদের কথার সূত্র ধরে বলতে গেলে বলতে হয়…
আমেরিকা, রাশিয়া, সুইজারল্যান্ড, সাউথ আফ্রিকা, বাংলাদেশ, ভুটান সহ মোট ৪০ টা দেশ। তাদের আইডিয়া এক্সচেঞ্জের প্ল্যাটফর্ম। রান্নার কউশন বিনিময়ের প্ল্যাটফর্ম। স্কিল এক্সচেঞ্জের প্ল্যাটফর্ম ছিল এই ওয়ার্ল্ড ফুড কম্পিটিশন। ভবিষ্যতে হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইন্ডাস্ট্রির জন্য এবং এই প্রফেশনে আসা পড়ুয়াদের জন্য এটা যে একটা অনবদ্য অ্যারেঞ্জমেন্ট- তা বলাই যায়।
দেখতে থাকুন বিজনেস প্রাইম নিউজ। জীবন হোক অর্থবহ।