Daily

আসছি, আসবো করে অবশেষে ঝড়ের গতিতে সংক্রমন ক্ষমতা নিয়ে আছড়েই পড়লো করোনার তৃতীয় ঢেউ। পিছু পিছু এলো লকডাউনও। তবে এবার আগের মত কড়াকড়ি না থাকলেও, লকডাউনের ঘেরাটোপে কার্যত বিপর্যস্ত হচ্ছে সাধারণ মধ্যবিত্ত জনজীবন।
লকডাউন হলে পেটের ভার জোগাড় হবে কোথা থেকে? এমনই দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন পার্লার ও সেলুন মালিকরা। দেওয়ালে পিঠ থেকেছে তাদের। তাই অবশেষে সরকারের দ্বারস্থ হতেই হলো তাদের। দাবি জানালো, এবারের লকডাউনে পার্লার বা সেলুন খোলা রাখার সময়সীমা বেঁধে দিক সরকার। পাশাপাশি, বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী পাওয়ার আর্জিও জানালো তারা। তারাও তো শিল্পী। যে মানুষ সৌন্দর্য্যের পিপাসু, তাদের সৌন্দর্য্য প্রদান করে থাকেন এই সেলুন বা পার্লার মালিকরা। তাই রাজ্য সরকারের শিল্পী ভাতায় সুবিধা পাওয়ার আর্জিও রাখলেন সরকারের কাছে।
তাদের শিল্পী ভাতায় আনার আওতায় গত বৃহস্পতিবার,উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ বিডিও অফিসে নরসুন্দর সমাজ কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে ডেপুটেশন প্রদান করা হয়।
অনুপ জয়সওয়াল
উত্তর দিনাজপুর