Daily

রীতিমত রমরমা শেয়ার বাজার। আর মওকা পেয়ে বাজার থেকে টাকা তুলতে ঝাঁপাচ্ছে বিভিন্ন স্টার্ট আপ সংস্থাগুলো। ফলে বাজারে আইপিও-র সংখ্যা দ্রুত বেড়েছে। আর এইসমস্ত সংস্থাগুলির অনেকের ভবিষ্যৎ বেশ উজ্জ্বল বলে তাদের শেয়ার কিনতে সহজেই ঝাঁপাচ্ছে সাধারণ লগ্নিকারিরা। আর এবার এইসব নিয়মকানুন কড়াকড়ি করার বিষয়ে সরব হল সেবি।
সেবি দাবি করেছে, আইপিওর মাধ্যমে স্টার্ট আপ সংস্থাগুলির ঊর্ধ্বসীমা বেঁধে দেয়া হোক। গত বৃহস্পতিবার আইপিও-র এই নিয়ম কড়াকড়ির প্রস্তাব এনেছে সেবির কর্তারা। যদিও সেবির এই নিয়ম কড়াকড়ি করার দাবি বেশ প্রাসঙ্গিক বলে মনে করছে সংশ্লিষ্টমহল। কিন্তু কেন? সেক্ষেত্রে সেবির বক্তব্যও, স্টার্ট আপ সংস্থাগুলিকে দাঁড় করাতে বিভিন্ন লগ্নিকারি সংস্থা বিনিয়োগ করে এবং এবিষয়ে তারা কোনরকম কার্পণ্য করে না। কিন্তু পরমুহূর্তেই কাঁধ থেকে দায়িত্ব কমিয়ে শেয়ার বাজারে আইপিও মারফত তাদের শেয়ার বিক্রি করে দেয় তারা। ফলে সংস্থাগুলির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পরে।
ইতিমধ্যেই বাজার থেকে আইপিও-র মাধ্যমে ১ লক্ষ কোটি টাকার বেশি নগদ তুলেছে রাষ্ট্রায়ত্ত এই সংস্থাটি। যা এখনো অবধি রেকর্ড বলছে রিপোর্ট। আর এসব থেকে এটুকু স্পষ্ট যে আইপিও-তে সাধারণ লগ্নিকারিদের পুঁজি সুরক্ষিত করা ভীষণভাবে জরুরি। তাই প্রমোটারডের শেয়ার বিক্রির সর্বচ্চ সীমা বেঁধে দিতে তৎপর সেবি।
ব্যুরো রিপোর্ট