Daily
এই নিয়ে টানা পাঁচ সপ্তাহ রেকর্ড হারে পড়ল বিদেশি মুদ্রা ভান্ডার । এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ বিদেশি মুদ্রা ভাণ্ডার ছিল গত ২৫ ফেব্রুয়ারি। যার পরিমান ছিল ৬৩,১৫৩ কোটি ডলার। কিন্তু পরবর্তী ছ’মাসে তা কমেছে প্রায় ৮০০০ কোটি ডলার।
বিদেশি মুদ্রা ভান্ডার ক্রমাগত পড়ে চলেছে গত কয়েকমাস ধরেই। ২ সেপ্টেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে ৭৯৪.১ কোটি ডলার কমে তা হয়েছে ৫৫,৩১০.৫ কোটি। এবং এটিই ৯ অক্টোবরের ২০২০-এর পর সর্বনিম্ন। এমনটাই জানা গেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তথ্য থেকে। সংশ্লিষ্ট মহল, ডলার কমার অন্যতম কারণ হিসাবে জানিয়েছেন, আমেরিকার মুদ্রা বিক্রি করে চলেছে শীর্ষ ব্যাঙ্ক যাতে ডলারের নিরিখে টাকার মূল্য না কমে।
বিদেশি মুদ্রা সম্পদই বিদেশি মুদ্রা ভান্ডারের প্রধান উপাদান । এর মধ্যে ডলারের পাশাপাশি, ইউরো, পাউন্ড, ইয়েন ইত্যাদি থাকলেও ডলারে হিসাব কষা হয় মোট সম্পদের। ভারতের আমদানি ক্রমাগত বেড়ে চলা এবং তার সাথে সাথে আমেরিকার চরা হারে সুদ । ডলারকে শক্তিশালী করার পিছনে যেন এটাই মূল কারণ। ফলে টাকাকে সহায়তা দিতে শীর্ষ ব্যাঙ্ককে বাজারে ডলারের সরবরাহ বাড়াতে হচ্ছে। বিদেশি মুদ্রা ভান্ডারও কমছে।
বিজনেজ প্রাইম নিউজ
জীবন হোক অর্থবহ