Daily
১। আম্ফানের বছরখানেক পরে এবার ইয়াস। ধেয়ে আসছে বাংলার দিকে। ২৬ মে বুধবার সন্ধ্যায় পশ্চিমবঙ্গে আছড়ে পড়বে ইয়াস। তারপর পশ্চিমবঙ্গ হয়ে সংলগ্ন উত্তর ওড়িশা এবং বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করবে।
২। ইয়াস আসার আগেই পশ্চিমবঙ্গ সতর্ক। রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় জেলায় চলছে প্রশাসনিক সতর্কতা। সাগরদ্বীপে উপস্থিত এনডিআরএফের একটি দল। সঙ্গে রয়েছে ড্রোন ক্যামেরা, স্পিড বোট, লাইফ জ্যাকেট।
৩। আম্ফানের তাণ্ডবে ভেঙে গেছিল নদীবাঁধ। এবারে সাইক্লোন ইয়াস আসার আগেই নিজেদের প্রস্তুত রাখছে রায়দিঘী। চলছে নদীবাঁধ সারাইয়ের কাজ। চলছে নিচু বাঁধ উঁচু করার কাজও। এই কাজে নেমে পড়েছেন পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও।
৪। আম্ফানের মত ইয়াসের সময়ও মুখ্যমন্ত্রীর নজর থাকবে রাজ্যের পরিস্থিতির দিকে। সেইমত নবান্নের কন্ট্রোল রুমে তিনি উপস্থিত থাকবেন। ২৫ এবং ২৬ মে পরপর দু’দিন তিনি উপস্থিত থাকবেন নবান্নে। তাঁর সঙ্গে থাকবেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা।
৫। করোনা আবহেই চোখ রাঙাচ্ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস। মিউকরমাইকোসিস নামে যে শিরোনামে চলে আসছে চিকিৎসকদের আশঙ্কা বাড়িয়ে। ইতিমধ্যেই রাজ্যে মিউকরমাইকোসিসের শিকার হয়েছেন একজন। স্বাস্থ্য ভবন থেকে চিকিৎসকমহলের নতুন আতঙ্ক এই ছত্রাক।
৬। আর নেই টিকা। তাই শনিবার থেকেই ১৮ ঊর্ধ্বদের ভ্যাক্সিনেশন প্রক্রিয়া স্থগিত রাখলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তিনি জানান, গোটা দিল্লিবাসীর জন্য মোট ৮০ লক্ষ ডোজের প্রয়োজন। তাই কেন্দ্রের কাছে আর্জিও জানিয়েছেন তিনি।
৭। লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হল ৩১ মে পর্যন্ত। করোনা পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে তামিলনাড়ু প্রশাসনের। তাই মেয়াদ বাড়িয়ে পূর্ণ লকডাউনের পথেই হাঁটতে বাধ্য হল সরকার।
৮। এবার অক্সিজেন এক্সপ্রেস নিয়ে ছুটতে দেখা গেল দুই মহিলা ড্রাইভারকে। তামিলনাড়ুর জলারপেট্টাই থেকে রওনা দিয়ে সেই এক্সপ্রেস ট্রেন বেঙ্গালুরু পৌঁছল ২২ তারিখ। এর আগেও বিভিন্ন রাজ্যে অক্সিজেনের সংকট মেটাতে অক্সিজেন এক্সপ্রেসকে ছুটতে দেখা গেছে এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে।
৯। বেঙ্গালুরুতে ১০০ শয্যার কোভিড কেয়ার হাসপাতালের ব্যবস্থা করল সেনাবাহিনী। যাদের মৃদু উপসর্গ রয়েছে তাঁদের জন্যই তৈরি রাখা হয়েছে এই ১০০ শয্যা। এর মধ্যে ৫৫টি শয্যার সঙ্গে অক্সিজেন যুক্ত করা আছে।
১০। ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভ চালু রাখার জন্য ২৮ লক্ষ ভ্যাকসিন দেওয়া হল জম্মু কাশ্মীরে। মূলত গ্রামীণ অঞ্চলগুলিতে প্রশাসন বেশি করে নজর দিচ্ছে যেহেতু সেই সকল এলাকায় সংক্রমণের গ্রাফ রয়েছে ঊর্ধ্বমুখী। ব্যুরো রিপোর্ট