Daily
১। নির্বাচনের রেজাল্ট আউট। এবারেও নীল বাড়ি থাকল তৃণমূলের দখলে। হ্যাটট্রিক করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আবারও মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বাংলার অগ্নিকন্যা।
২। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই জয়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সিতারামন। করোনা যুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীকে সহায়তা করবে বিজেপি। জানালেন জয়প্রকাশ মজুমদার।
৩। নন্দীগ্রামের দিকেও নজর ছিল গোটা দেশবাসীর। কারণ এই লড়াইতে মুখোমুখি হয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং শুভেন্দু অধিকারী। দিনভর হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হল দুই প্রার্থীর মধ্যে।
৪। তৃণমূলের জয়ে উল্লাসে রাস্তায় নামলেন তৃণমূলের কর্মী সমর্থকেরা। কিন্তু সেখানেই আশঙ্কা। কারণ জয়ের আনন্দে ভেঙে গেল কোভিড বিধি। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখালেন তাঁরা। বাজি ফাটান, খেলা হবে গানের সঙ্গে রীতিমত উদযাপন করলেন মমতার জয়।
৫। বাগে আনা যাচ্ছে না করোনার থাবা। দৈনিক সংক্রমণ গত ২৪ ঘণ্টায় পৌঁছেছে চার লক্ষের কাছাকাছি। যদিও সুস্থতার হারেও এগিয়ে রয়েছে দেশ। সেটাই স্বস্তি দিচ্ছে দেশবাসীকে।
৬। বিহার স্বাস্থ্য মন্ত্রী মঙ্গল পাণ্ডে জানালেন, কেন্দ্রীয় সরকার বিহারের জন্য ৪৪,৫০০টি রেমডেসিভির বরাদ্দ করেছে। যা বিহারবাসীর জন্য নিঃসন্দেহে এক দারুণ খবর। বিহারেও লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। তাই বিহারবাসীর জন্য এই বরাদ্দ যথেষ্ট স্বস্তিদায়ক।
৭। গোরখপুরে শুরু হয়ে গেল ভ্যাক্সিনেশন প্রক্রিয়া। ১৮ বছরের ঊর্ধ্বদের দেওয়া হচ্ছে করোনার প্রতিষেধক। গোরখপুরের ১০টি সেন্টারে চলছে টিকাকরণের কাজ। অন্যান্য জেলা থেকেও মানুষ গোরখপুরে এসেছেন ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য।
৮। চিকিৎসার পণ্য নিয়ে ভারতে এসে পৌঁছল ফ্রান্সের বিমান। ২ তারিখ সকালে ইন্দিরা গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে এসে নেমে এই বিমান। আমেরিকা, জার্মানি, বেলজিয়াম এবং দুবাইও করোনার সঙ্গে লড়াই করার জন্য ভারতের দিকে সাহায্যের হাট বাড়িয়ে দিয়েছে।
৯। আরও এক সপ্তাহের জন্য দিল্লিতে বাড়িয়ে দেওয়া হল লকডাউন। মহারাষ্ট্রের মত দিল্লিও কোভিড ঝড়ে বিধ্বস্ত। ইতিমধ্যে দিল্লি মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালও অক্সিজেনের আর্জি জানিয়েছেন। সংক্রমণের বহর দেখেই এমন সিদ্ধান্ত প্রশাসনের।
১০। রাজ্যেও অব্যাহত কোভিড ঝড়। এখানে নতুন করে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৭,৫১২ জন। কিন্তু হাসপাতাল থেকে সুস্থ হওয়ার হারও যথেষ্ট ভালো-প্রায় ৮৪%। বাংলাকে করোনামুক্ত করতে এখন সেদিকেই নজর প্রশাসনের।
ব্যুরো রিপোর্ট