Market

একদিকে কমেছে চিংড়ির বৃদ্ধি। অন্যদিকে কমেছে দাম। যার প্রভাব পড়েছে রফতানিতেও। এদিকে চাষের খরচ কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়ায় ভেনামি চিংড়ির চাষ করে বড়সড় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন হিঙ্গলগঞ্জ এবং হাসনাবাদ ব্লকের বহু চিংড়ি চাষি। খারাপ আবহাওয়া এবং রোগের প্রাদুর্ভাবের কারণে চিংড়ি চাষে এত বড় ক্ষতি।
জানা গিয়েছে, হাসনাবাদ থানার বিশপুর এলাকায় চিংড়ি চাষ হয় প্রায় ৬৫০ পুকুরে। প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে এই চাষের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ। আজ প্রত্যেকের জীবনেই নেমেছে অনিশ্চয়তা। লোকসানের বোঝা বইতে গিয়ে আজ এরা ক্লান্ত।
মনে করা হচ্ছে, মূলত আবহাওয়ার কারণে চিংড়ি চাষে এই বিপর্যয়ে নেমে আসে। কিন্তু চিংড়ির মধ্যে রেড গার্ড আর হোয়াইট ফিকাল মেটার নামে দুই ধরণের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। আর এই রোগে চিংড়ির খাওয়া কমে যায়, ওজনও বৃদ্ধি হয়না। ফলে চিংড়ির মারা যাবার সম্ভাবনা থাকে। আর এই কারণে রোগ প্রায় মহামারির আকার নেয়। আর এই রোগ ক্রমশই ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন পুকুরে। আর যে কারণে ভয়াবহ ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে চিংড়ি চাষিদের।
ব্যুরো রিপোর্ট