Daily
আসছে ঈদ। আর ঈদ যেমন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উৎসব, তেমনই ঈদকে ঘিরে প্রচুর মানুষের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড যথেষ্ট মজবুত হয়। করোনার থাবায় হাসিনা প্রশাসন লকডাউন জারি করলেও ঈদের কারণে সেই বিধিনিষেধ শিথিল করে দিয়েছে ২৩ তারিখ পর্যন্ত। আর এতেই রীতিমত চিন্তা বাড়ল হাসিনা প্রশাসনের।
ট্রেন থেকে বাস থেকে লঞ্চ- ভিড়ে ঠাসা গণপরিবহনের ছবিটা সবক্ষেত্রেই এক। প্রত্যেকেই ফিরছেন বাড়ি। আর তাতেই উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেল।
উধাও স্বাস্থ্যবিধি, উধাও দূরত্ববিধি। বাস টার্মিনালে যেমন দেখা গেল লাইন, তেমনই ঢাকার রাস্তায় নজর পড়ল তীব্র যানজটের। এই সময়েই আবার বাড়তি ভাড়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন যাত্রীরা।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, ঈদের পর ২৩ জুলাই থেকে যে লকডাউন শুরু হবে তা কঠোর থেকে কঠোরতর হবে। বন্ধ থাকবে সব ধরণের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ঈদের খুশিতে যেভাবে মানুষজনের ঢল নেমেছে গোটা দেশে, তাতে শেষমেশ এই উৎসবই কান্নার পূর্বাভাস হয়ে দাঁড়াবে নাতো?
ঋদি হক, ঢাকা