Market

মারণ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে শহর থেকে গ্রামে। ফলে সর্বত্রই দেখা দিয়েছে থমকে যাওয়া পরিস্থিতি। বাদ নেই দেশের কৃষিক্ষেত্র। কিন্তু নীতি আয়োগ সদস্য রমেশ চাঁদ দাবি করছেন, অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউতে কৃষিকাজ থমকে গেলেও তা কৃষিক্ষেত্রে তেমন একটা প্রভাব ফেলবে না। কারণ মে মাস নাগাদ দেশের গ্রামীণ এলাকায় সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু সেই সময় কৃষিকাজ কমে আসে একেবারে তলানিতে।
পিটিআই-কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে রমেশ চাঁদ জানিয়েছেন, ধান, গম এবং আখ চাষে কেন্দ্রীয় সরকার ভর্তুকি, দাম এবং প্রযুক্তি দিয়ে সম্পূর্ণ সাহায্য করেছে। তাঁর বক্তব্য, ভারত গ্রীষ্মপ্রধান দেশ হওয়ার কারণেই মে মাসে তাপমাত্রার পারদ সবসময় থাকে ঊর্ধ্বমুখী। তাই, এ সময় মরসুমি কিছু শস্য ছাড়া তেমন আর কোন শস্য বা ফসলের চাষ হয় না। দেশে চাষবাস সবচেয়ে বেশি হয় মার্চ থেকে মধ্য এপ্রিল পর্যন্ত। তারপর আবার চাষাবাদ শুরু হয় বর্ষার দেখা পেলে। সুতরাং, মাঝের এই সময় অতিমারি পরিস্থিতির কারণে কৃষকের দেখা না পাওয়া গেলেও বড়সড় কোন প্রভাব পড়বে না কৃষিক্ষেত্রে।
ব্যুরো রিপোর্ট