Daily
এমএসএমই সেক্টর, যার ওপর অনেকটাই নির্ভর করে দেশের ইকোনমিক গ্রোথ। কৃষিক্ষেত্রকে একপাশে রাখলে এমএসএমই সেক্টর-ই দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এমপ্লয়ার। বর্তমানে জিডিপি-র প্রায় ৩০% নির্ভর করে এই এমএসএমই-র ওপর। ৬৩ মিলিয়ন এমএসএমই রয়েছে বর্তমানে। বর্তমানে ব্যবসায়ী, নতুন অন্তরপ্রনিয়রদের আরও বেশি করে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি কলকাতার আইসিএআই ভবনে অনুষ্ঠিত হল একটি প্রোগ্রাম- ‘সেশন অন ডিলেড পেমেন্টস অ্যান্ড রিকভারি ফর এমএসএমইজ’। অনুষ্ঠানটি পরিচালিত হয় এমএসএমই ডেভেলপমেন্ট ফোরাম এবং ইআইআরসি-র যৌথ উদ্যোগে। যেখানে আলোচনা করা হয় বিভিন্ন সমস্যার কথা। তার মধ্যে অন্যতম হল, যদি ব্যবসা করার সময় কোনভাবে পেমেন্ট আটকে যায় সেক্ষেত্রে ঐ নির্দিষ্ট ব্যবসায়ীর ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাবার সম্ভাবনা অনেকটাই ধাক্কা খেতে পারে। আর এই সকল সমস্যা সমাধানের দিকেই লক্ষ্য রেখেছে এমএসএমই ফেসিলিটেশন কাউন্সিল। যেখানে এই ধরণের কেস রেজিস্টার করা সম্ভব।
বর্তমানে ৬ কোটির বেশি ইউনিট রয়েছে এমএসএমই সেক্টরে। কর্মরত ১১ কোটি মানুষ। দেশের জিডিপির ৩০% এবং রফতানি পণ্যের ৪৫% হয়ে থাকে এমএসএমই সেক্টরের কল্যাণে। আর ব্যবসা করতে গিয়ে যাতে কোনরকম অসুবিধার না সম্মুখীন একজন ব্যবসায়িকে হতে হয়, তার জন্য সরকারের নজর রয়েছে ভালোরকম। সেদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এমএলএ শ্রী বিবেক গুপ্তা, এমএসএমই ফেসিলিটেশন কাউন্সিলের সদস্য সিএ অলোক টিবরেওয়াল, এমএসএমই ডেভেলপমেন্ট ফোরামের রাজ্যশাখার প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট মমতা বিনানি সহ অনেকে।
বিক্রম লাহা
বিজনেস প্রাইম নিউজ