Daily
পুরুষের পাশাপাশি গ্রামের মহিলারাও যাতে স্বনির্ভর হয়ে ওঠেন, সেদিকেই বরাবর লক্ষ্য রেখেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এবার মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় সেই লক্ষ্যপূরণে মাঠে ময়দানে নেমে পড়েছে রাজ্য প্রশাসন। বিভিন্ন সময়ে ছাগল, হাঁস, মুরগী, গরু প্রদান করে তুলে দেওয়া হয়েছে সেসকল গ্রামীণ মহিলাদের হাতে। তারই একটুকরো ছবি ধরা পড়ল উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জে।
সম্প্রতি গো-পালনের মাধ্যমে গ্রামীন মানুষদের আয়ের সংস্থান করতে বকনা বাছুর বিতরণ করা হল উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জে। এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দুজন উপভোক্তার হাতে বকনা বাছুর এবং গো খাদ্য তুলে দেওয়া হয়। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে আয়ের সংস্থান করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট খুশি উপভোক্তারা।
সেদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীপা সরকার। মৎস্য প্রাণী সম্পদ দফতরের এই উদ্যোগের কারণে যে গ্রামের মহিলারাও আয়ের খোঁজ পেয়েছেন তা যথেষ্ট অনুপ্রাণিত করবে অন্যান্যদের। গ্রামের মহিলারাও পাবেন উপার্জনের নির্দিষ্ট রাস্তা।
গো-পালনের মাধ্যমে গ্রামীণ পরিবার আয়ের পথ খুঁজে পেয়েছে। গ্রামের মহিলারাও আগামী দিনে হয়ে উঠবেন স্বনির্ভর। বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে উপার্জনের রাস্তা খুঁজে দেওয়ার জন্য অনেকটাই স্বস্তিতে এই সকল গ্রামের পরিবারগুলি। তারাও গো-পালন করে ভবিষ্যতে নিজের সংসারের চাকা ঠেলতে পারবে।
অনুপ জয়সোয়াল
উত্তর দিনাজপুর