Trending
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার ভারত। তাই আগামী কয়েকটা বছর ভারতের সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েটদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সাল ২০৭০। কার্বন-শূন্য পৃথিবী গড়ে তোলার জার্নিতে সামিল হয়েছে ভারত। চলছে কপ-২৮-এর মতো গ্লোবাল সামিট। জলবায়ু পরিবর্তনের মতো গ্লোবাল থ্রেট ঘুম উড়িয়েছে পরিবেশবিদদের। এরকম একটা অ্যালারমিং কন্ডিশনে দাঁড়িয়ে ইমিডিয়েটলি কোন স্টেপ না নিলে হিতে বিপরীত হতে পারে। আর সেই উদ্দেশ্যেই দেশের সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রির কী-প্লেয়ারদের নিয়ে ৬ সিমেন্টিং ইন্ডিয়া অ্যারেঞ্জ করল ইন্ডিয়ান চেম্বার অফ কমার্স।
ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং পরিবেশে কার্বন নিঃসরণের ব্যাপারে যদি এই ইন্ডাস্ট্রির পাথফাইন্ডাররা ডিরেক্ট না করেন, তাহলে আর কে করবে? ইকোনমিক্যাল গ্রাউন্ডে দেশের সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট ইন্ডাস্ট্রি হওয়া সত্ত্বেও এই ইন্ডাস্ট্রিতেই কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। তাই কীভাবে ডিকার্বোনাইজেশনকে অ্যাডপ্ট করে গ্রিন ফিনান্সিংয়ের দিকে এগোনো যায়, সেই নিয়েই আলোচোনা হয় এদিনের কনফারেন্সে।
যদি গ্রিন ফিনান্সিং-এর দিকে এগোনো যায় তবে ক্লাইমেট চেঞ্জের মতো বড়সড় থ্রেটকে অ্যাভয়েড করা যেতে পারে। আর সেক্ষেত্রে সিমেন্ট এবং স্টিল ইন্ডাস্ট্রিকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে। একইসঙ্গে ইনোভেটিভভাবে কীভাবে সাপ্লাই চেন স্ট্রাটেজি ডিসাইড করা যায়, তা নিয়েও হল একপ্রস্থ আলোচনা।
গ্রিন ফিনান্সিং-ভারতের জন্য একটা ট্রাম্প কার্ড। সাস্টেনিবিলিটি এবং জিরো কার্বন এমিশন পলিসিকে অ্যাডপ্ট করা গেলে এবং একইসঙ্গে সাপ্লাইচেন ম্যানেজমেন্টেও স্ট্র্যাটেজিকাল চেঞ্জেস আনা গেলে গ্লোবাল অ্যাসপেক্টে ভারত গেম চেঞ্জার হিসেবে কাজ করতে পারে। আর সেই মেসেজটা সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রির নতুন প্রজন্ম এবং আগামী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে এই ৬ সিমেন্টিং ইন্ডিয়ার কনফারেন্স যে একটা ক্যাটালিস্টের মতো কাজ করল, তা বলাই যায়।
বিজনেস প্রাইম নিউজ
জীবন হোক অর্থবহ