Daily

পণ্যে কমতে পারে জিএসটি, ইঙ্গিত অর্থমন্ত্রকের। মূল্যবৃদ্ধি আর জিএসটির যাঁতাকলে রীতিমতো পিষ্ট হয়ে গিয়েছে দেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। তারপর বিভিন্ন জিনিসপত্রে লাগু করা রয়েছে ভারসাম্যহীন জিএসটি। অর্থের অভাবে তাই বহু ব্যবসায়ীরই জিএসটি রক্ষা করে চলা সম্ভব হচ্ছে না।
অর্থের অভাবে জিএসটি মেইনটেন এর পর্যাপ্ত পরিকাঠামো না থাকায় কার্যত চাপের মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। জিএসটির জন্য বছরে একটা বড় অংক ব্যয় হয়। কিন্তু করোনাকালে ক্ষুদ্র ও মাঝারি সব ব্যবসা এখন তলানিতে ঠেকেছে। এব্যাপারে বেশ কিছু ব্যবসায়ী অভিযোগ করলেও সুরাহা হয়নি। বরং গাড়ি শিল্প থেকে শুরু করে বিস্কুট ও অন্যান্য খাদ্যপণ্যে জিএসটি কমানোর দাবি খারিজ করে দিয়েছিল জিএসটি পরিষদের ফিটমেন্ট কমিটি।
ভারসাম্যহীন জিএসটির বিষয়ে লাগাতার বিক্ষোভে সামিল হয়েছে দেশের ছোট ও মাঝারি বাণিজ্যিক সংস্থাগুলি। অর্থমন্ত্রকের তরফে আশ্বাস আসলেও কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি, বলে অভিযোগ করে ব্যবসায়ীরা। যদিও সম্প্রতি রাজস্ব সচিব বলেছেন বেশ কয়েকটি সংস্কারের ফলে অনেক পণ্যের উপর থেকে কমে গিয়েছে জিএসটি। স্বয়ং রাজস্ব সচিবের এই ইঙ্গিতে সকলের মনে প্রশ্ন উঠছে। হয়তো এরপরই বহু ক্ষেত্রে কমে যেতে পারে জিএসটি, আসতে পারে ভারসাম্য।
ব্যুরো রিপোর্ট