Daily

এভাবেও ফিরে আসা যায়। অজ্ঞান ছিলেন টানা ২৫ দিন। প্রায় মাল্টি-অর্গ্যান ফেলিওর হবার মত অবস্থা। রাখতে হয় ভেন্টিলেশনে। সাহায্য নিতে হয় একমো থেরাপির। ডাক্তার থেকে পরিবার সকলেই ভেবেছিলেন আর হয়ত ফিরবে না মানুষটা। কিন্তু সবার মুখে হাসি ফুটিয়ে বাড়ি ফিরলেন ৬৬ বছরের প্রবীণ চিকিৎসক।
কর্মজীবনেও তিনি ছিলেন পেশায় সরকারি হাসপাতালের ক্যানসার চিকিৎসক। পুত্র, কন্যা দুজনেই কর্মসূত্রে থাকেন বাইরে। সঙ্গী বলতে একমাত্র তাঁর স্ত্রী।
অবসর নেওয়ার পরেও তিনি নিজে রেডিয়েশন অঙ্কোলজিস্ট হিসেবে যুক্ত ছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালের সঙ্গে। আক্রান্ত হন তখনই।
শরীরের পরিস্থিতি যখন ক্রমশই খারাপ হতে শুরু করে তখনই শুরু হয় একমো থেরাপি। এর ২৫ দিন বাদে জ্ঞান ফেরে চিকিৎসকের। এবং অবশেষে সুস্থ হয়ে ফেরেন পয়লা মার্চ।
বলাই বাহুল্য, মারণ ভাইরাসের সঙ্গে লড়াইটা এত সহজ ছিল না। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে কার্যত নজির তৈরি করলেন।
ব্যুরো রিপোর্ট