Trending
আগামী ৭ টা বছর ভারতের হিরে ইন্ডাস্ট্রির ট্রাম্প কার্ড । যেভাবে ন্যাচারাল ডায়মন্ডের ক্রেজ বাড়ছে সেক্ষেত্রে একটা ব্রাইট স্পট হিসেবে উঠে আসছে শহর কোলকাতার নাম। ভারতের ডায়মন্ড ইন্ডাস্ট্রিকে বুস্ট আপ করার জন্য কোলকাতার ব্যাপারে ভীষণ অপ্টিমিস্টিক এদেশের নামিদামি হিরে ব্যবসায়ীরা।
এ শহরে প্রচুর সম্ভাবনা। এ শহরে প্রচুর চ্যালেঞ্জও। পুজোর আগে ডায়মন্ড ইন্ডাস্ট্রিকে কেন্দ্র করে সেই চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনাকে এক ঝলক ঝালিয়ে নিতেই ইন্ডিয়ান চেম্বার অফ কমার্সের উদ্যোগে আয়োজিত হল শহরের সবচেয়ে বড় হীরের সম্মেলন – দ্য ডায়মন্ড কনক্লেভ ২০২৩।
দেশের এই ব্রাইট মাইন্ডরা কেন কোলকাতাকেই এই কনক্লেভের আদর্শ জায়গা হিসেবে বেছে নিলেন? কেন কোলকাতায় ডায়মন্ডের মার্কেট নিয়ে এত আশাবাদী তারা?
১০ বছর আগে মাত্র ১৭ বিলিয়ন ডলারের মার্কেট ছিল ভারতের ডায়মন্ড ইন্ডাস্ট্রি। আজ সেটা ৩০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। ভারতের ডায়মন্ড ইন্ডাস্ট্রিতে বিশেষ অবদান বাংলার কারিগরদের। এদেশের হীরক রাজ্য সুরাট হলেও, বাঙালি কারিগরদের মত হাতের জাদু নাকি আর কারও নেই। কিন্তু…
আর তাই কোনরকম ছুঁৎমার্গ না রেখে একসাথে এগিয়ে চলার বার্তাই দিলেন বিশেষজ্ঞরা।
ভারত,গ্লোবাল ডায়মন্ড ইন্ডাস্ট্রির শো-স্টপার। গোলকন্ডা খনির মাধ্যমে বিশ্বের হীরক রাজ্য হয়ে উঠেছে ভারত। তাই ডায়মন্ড ইন্ডাস্ট্রির দিক থেকে ভারতের ভবিষ্যত হীরের মতই উজ্জ্বল। শুধু আগামী প্রজন্মের কাছে খাঁটি হীরের জানকারি পৌঁছনো প্রয়োজন। আর সেক্ষেত্রে ডায়মন্ড কনক্লেভ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
বিজনেস প্রাইম নিউজ
জীবন হোক অর্থবহ