Trending
আপনি পজিটিভ? দরকার হাসপাতালে ভর্তির? বেড নেই এর খবরে ভীত? কিংবা প্যানিক? কিভাবে ভর্তি করবেন প্রিয়জনকে?
একদম চিন্তা করবেন না। আপনার হাতেই রয়েছে রোগী ভর্তির চাবিকাঠি। ফোন কিংবা পিসিতে লিঙ্কে ক্লিক করে ভর্তি করতে পারবেন রোগীকে।
রাজ্য সরকারের যে লিঙ্ক আপনারা দেখতে পাচ্ছেন এই লিঙ্কে ক্লিক করলেই মিলবে মুশকিল আসান
https://excise.wb.gov.in/CHMS/ Portal_New_Default.aspx
কিভাবে রোগী ভর্তি করবেন? আসুন দেখে নেওয়া যাক সেই পদ্ধতিও।
প্রথম ধাপ
আপনার স্মার্টফোন কিংবা পিসি বা ল্যাপটপের ব্রাউজার থেকে ওপেন করুন লিঙ্কটিকে। খুলে যাবে ওয়েবপেজ। মিলবে হরেক রকমের সরকারি তথ্য। অবশ্যই কোভিড সংক্রান্ত।
দ্বিতীয় ধাপ
মাউস স্ক্রোল করে কিংবা আপনার স্মার্টফোন থেকে পেজটি উঠিয়ে ক্লিক করুন Check the availability এই আইকনে।
তৃতীয় ধাপ
এখানেই আপনি পেয়ে যাবেন বিভিন্ন ধরনের হাসপাতালের ক্যাটেগরি। সরকারি হাসপাতাল, সরকার স্বীকৃত ও বেসরকারি হাসপাতাল, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত হাসপাতাল সহ বিভিন্ন ধরনের কোভিড হাসপাতালের খবরা-খবর।
চতুর্থ ধাপ
এই পর্যায়ে আপনি যে জেলার বাসিন্দা সেই জেলা সিলেক্ট করে সরকারি বা বেসরকারি বা অন্য কোনো ধরণের কোভিড সংক্রান্ত হাসপাতালের জেলা ভিত্তিক ডেটাবেস পেয়ে যাবেন।
ধরা যাক আপনি কলকাতার বাসিন্দা। ডিসট্রিক্টে গিয়ে কলকাতা সিলেক্ট করলেই পেয়ে যাবেন কলকাতার সমস্ত সরকারি বা বেসরকারি কোভিড হাসপাতালের বেড ভ্যাকেন্সির যাবতীয় খুঁটিনাটি তথ্য। যেমন ফোন নম্বর, ঠিকানা, কার সাথে যোগাযোগ করতে হবে- সেই ব্যক্তির ফোন নম্বর পর্যন্ত।
পঞ্চম ধাপ
আপনি যে জেলার বাসিন্দা সেই জেলা সিলেক্ট করে সেই জেলার সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতাল আপনি চাইছেন সেই হাসপাতালে ক্লিক করতেই খুলে যাবে অনলাইন আবেদনের ফর্ম।
ষষ্ঠ ধাপ
ফর্মের প্রথমেই থাকে Enter your 10 digit mobile number অপশন। এখানে কিন্তু খুব সচেতন হয়ে আপনি সেই ফোন নম্বরটি দেবেন যে ফোন নম্বরটি আপনি কোভিড পরীক্ষার জন্য নথিভুক্ত করেছেন।
সপ্তম ধাপ
Register your mobile number অপশনে গিয়ে আপনার রেজিস্টার ফোন নম্বর দিতেই স্ক্রিনে চলে আসবে Put OTP কলম। এখানে আপনার মোবাইলে আসা ওটিপি পুট করলেই খুলে যাবে একটা ফর্ম। সেই ফর্ম পূরণ করা মাত্রই আপনার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
তাই শয্যার হাহাকারের দিকে না তাকিয়ে বরং আক্রান্ত রোগী বা তার পরিবারের লোকেরা যদি সরকারের এই লিঙ্কে যোগাযোগ করে রোগী ভর্তির ব্যাপারে উদ্যোগী হয় তবে সেটা অনেক বেশি কার্যকরী হয়। তাই এখন থেকে নো টেনশন নো প্যানিক। চাই অনলি একশন। করোনাকে যে হারাতেই হবে। যেকোনো মূল্যে। যেকোনোভাবে।
ব্যুরো রিপোর্ট