Market

ক্রমশই নিম্নমুখী অতিমারির গ্রাফ। আর যে কারণে আবারো সাধারণ ক্ষেত্রে ভোগ্য পণ্যের ব্যবসা বাড়তে পারে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ এবং সুপারমার্কেটে এই ব্যবসা গ্যালোপিং গতিতে বৃদ্ধি পেয়ে পৌঁছতে পারে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ। মনে করছেন এই ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ী মহল।
ইতিমধ্যেই বেশকিছু দোকান আবার খুলে গেছে এবং বেশ কিছু জায়গায় নিয়ম বিধি মেনেই খুলছে সুপার মার্কেট। অতিমারির বিধি নিষেধ ক্রমশ শিথিল হতে শুরু করায় তাই আশার আলো দেখছে ব্যবসায়ীরা।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে অতি মাড়ির দ্বিতীয় ঢেউ সর্বোচ্চ পৌঁছনোর পর দোকানগুলিতে ভোগ্যপণ্য যা স্টক করা হয়েছিল চলতি মাসে তার চেয়ে অনেকটা বেশি স্টক করতে হচ্ছে। পরিস্থিতি ক্রমশ স্বাভাবিক হতে শুরু করায় ব্যবসায়ীদের এখন আর পণ্য মজুদ করতেও খুব একটা অসুবিধার মধ্যে পড়তে হচ্ছে না। ফলে বিভিন্ন জায়গায় ডিস্ট্রিবিউট করতে অনেকটাই সুবিধে হচ্ছে। সর্বোপরি ক্রেতারা আবার ভোগ্য পণ্য কেনার জন্য সুপার মার্কেট বা স্থানীয় দোকানগুলিতে সশরীরে নিয়ম বিধি মেনে যাচ্ছেন। তাই মনে করা হচ্ছে অনলাইন মার্কেট এর পাশাপাশি স্থানীয় দোকান এবং সুপার মার্কেটে আবারো ভোগ্যপণ্য ব্যবসা যথেষ্ট ঊর্ধ্বমুখী। আতঙ্ক কাটিয়ে আবার মুখে হাসি ফিরছে ব্যবসায়ীদের।
ব্যুরো রিপোর্ট