Daily

এভারেস্টের দরজা গত বছর পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছিল নেপাল সরকার। কিন্তু এই এপ্রিলে আবার দরজা খুলে দেওয়ায় এভারেস্ট জয়ের স্বপ্ন নিয়ে ভিড় জমাতে থাকেন পর্বতারোহীরা। ফলস্বরূপ আসতে থাকে একের পর এক করোনায় আক্রান্ত হবার খবর। তারপরেই জোড়ালো পদক্ষেপ নিল চিন।
নেপালের পর্যটন দপ্তরের মুখপাত্র মীরা আচার্য সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ১২জন বিদেশী পর্বতারোহী অবস্থান করছেন সাগরমাথায়। এদিকে সেভেন সামিট ট্র্যাকস প্রতিষ্ঠানের মিংমা শেরপা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার উপস্থিত পর্বতারোহীদের মধ্যে একজন ছিলেন খোদ বাহরাইনের রাজপুত্র।
একদিকে রেকর্ড সংখ্যক পর্বতারোহীদের এভারেস্ট ক্লাইম্বিং-এর জন্য অনুমতি দিয়ে দেওয়া, অন্যদিকে একের পর এক আক্রান্ত হবার খবর উঠে আসতে থাকায় চিন নিল এক কঠিন পদক্ষেপ। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এভারেস্টেও টানল বিভাজন রেখা। এই লাইন অফ সেপারেশনের কারণ হিসেবে চিন জানিয়েছে, নেপালের দিক থেকে এভারেস্টে ওঠা পর্বতারোহীদের থেকে তিব্বতের দিক থেকে ওঠা পর্বতারোহীদের আলাদা রাখা যাবে।
ব্যুরো রিপোর্ট