Market

অতিমারির মধ্যেও ব্যবসায় শ্রীবৃদ্ধি হল আমূলের। চলতি অর্থবর্ষে গুজরাত কো-অপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশনের ব্যবসার অঙ্ক ২% বেড়ে দাঁড়াল ৩৯,২০০ কোটি টাকায়। আমূল হচ্ছে গুজরাত কো-অপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশনেরই ব্রেনচাইল্ড।
২০২০-২১ অর্থবছরে এই কোম্পানি আয় করেছিল ৩৮,৫৫০ কোটি টাকা। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের চেয়ে এক ধাক্কায় ১৭% বৃদ্ধি পেয়েছিল বলেই জানিয়েছেন জিসিএমএমএফের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আর এস সোধি। তাঁর ধারণা, করোনার জন্য গোটা ব্যবসার গতি সামান্য হলেও হোঁচট খায়। যদিও এর মধ্যেও ব্যবসায় এমন দুর্দান্ত লাফ সংস্থার মানুষদের মনে অনেকটাই আশা জুগিয়েছে।
এদিকে কাঁচামালের মূল্য বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রতিটি সামগ্রীর ওপর ২ টাকা করে দাম বাড়াতে কার্যত বাধ্য হয় বলে জানিয়েছে এই সংস্থা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গরমের মধ্যে একদিকে যখন আমূল আইসক্রিমের বিক্রি একধাক্কায় পড়ে যায় প্রায় ৩৫% ঠিক তখনই অন্যদিকে দুধ, চিজ, কার্ড, বাটার মিল্ক এবং পনিরের বিক্রি নজিরবিহীন ভাবে বাড়তে থাকে। অবশ্য লকডাউন এবং অতিমারির সাঁড়াশি চাপে হোটেল, রেস্তরাঁ এবং ক্যাফেটেরিয়াগুলির ব্যবসা অনেকটাই মার খায়। ফলে এইসকল জায়গায় আমূল স্কিমড মিল্কের চাহিদা থাকলেও তা অনেকটাই তলানিতে নামে। যদিও সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে আমূলের দুধ এবং দুগ্ধজাত প্রোডাক্টের চাহিদা রইল ভালোই।
ব্যুরো রিপোর্ট