Daily
কৃষিকাজের গতানুগতিক পদ্ধতির চাইতে নতুন কিংবা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কৃষিকাজ করলে পরিশ্রমটা কমে। লাভের পরিমাণটাও কিন্তু বাড়ে অনেকটাই। সম্প্রতি কালিয়াগঞ্জ ব্লকের বরুনা গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন দিলালপুরে কৃষিক্ষেত্রে প্রযুক্তির প্রয়োগ বিষয়ে এক প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল। উত্তর দিনাজপুর জেলা জলসম্পদ অনুসন্ধান ও উন্নয়ন দফতরের উদ্যোগে এবং দিলালপুর জল ব্যবহারকারী সমিতির ব্যবস্থাপনায় এই আয়োজন করা হয়।
আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে জলসেচ প্রক্রিয়া আরও সঠিক ভাবে কি করে করা যায় এবং গতানুগতিক পদ্ধতির জায়গায় কি করে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগ করে বেশি লাভবান হওয়া যায় , এদিনের মূল আলোচ্য বিষয় ছিল এগুলি।
[ বাইট – কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের আধিকারিক, ধনঞ্জন মন্ডল ( ০.১৭ – ০.৪৮)]
এই শিবিরে কৃষিকাজের বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বিষয়ে আলোচনার পাশাপাশি , দুই জন কৃষককে মাসকালাই ডালের বীজ সহ অন্যান্য সামগ্রী প্রদান করা হয় বিনামূল্যে।
[ বাইট – কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের আধিকারিক, ধনঞ্জন মন্ডল (০.৫২- ১.১২)]
কৃষকদের আগ্রহ দেখে, কৃষিক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রয়োগ বাড়বে বলে আশাবাদী কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের আধিকারিক, ধনঞ্জন মন্ডল
[বাইট – কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের আধিকারিক, ধনঞ্জন মন্ডল (১.৩০- ১.৫৪)]
ভারত হল কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের প্রায় ৫৫ শতাংশ মানুষ এখনও কোনো না কোনো ভাবে কৃষিক্ষেত্রের সাথে জড়িয়ে নিজের জীবিকা জাপন করেন। কৃষিক্ষেত্রে প্রযুক্তির আগমনের পর কতোটা সুবিধা হয় কৃষকদের সেটাই এখন লক্ষণীয় বিষয়।
অনুপ জয়সয়াল
উত্তর দিনাজপুর